প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০০৯ সালের ৮ মে (শনিবার) শেষ নিষাস ত্যাগ করেন।
মৃত্যুর পর তার ইচ্ছা অনুযায়ী পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেপুর গ্রামে বাবা-মায়ের কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়। ড. ওয়াজেদ মিয়া বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন।
বিজ্ঞান গবেষণার পাশাপাশি জাতীয় রাজনীতিতেও ভূমিকা ছিল ড. ওয়াজেদ মিয়ার। ষাটের দশকে তিনি সম্পৃক্ত হন ছাত্রলীগের সঙ্গে। ১৯৬২ সালে আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে গ্রেপ্তার হয়ে কিছুদিন জেল খাটেন তিনি।
১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রংপুরের পীরগঞ্জে জন্ম নেন ওয়াজেদ মিয়া। ‘সুধা মিয়া’ হিসেবে পরিচিত অসাধারণ মেধার অধিকারী এ বরেণ্য ব্যক্তি শৈশব থেকেই ছিলেন শিক্ষানুরাগী দিবসটি উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাণী দিয়েছেন।
রাজধানীর হোটেল রয়েল প্যালেস অডিটোরিয়াম হলে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির আয়োজনে সকল কবরবাসীর জন্য দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মোঃ আব্দুর রশিদ মন্ডল রানা সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মোঃ কবির হোসেন, মোঃ হাবিবুর রহমান জয়, যুদ্ধহত বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মোঃ রুহুল আমিন মিন্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ইব্রাহিম খান, বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মোঃ মাইনদ্দীন,মোঃ সোলাইমান ইসলাম, নজরুল ইসলাম, রোমানা আক্তার সাজু, মোঃ হানিফ, মোঃ আবু সাহিন, মোঃ ইয়াছিন মিয়া, মোঃ সাইদুর রহমান সাঈদ, মোঃ কামরুল হক তালুকদার পল্লব, মোঃ ফোরকান শিকদার, মোঃ নবীন হোসেন, মোঃ নুরুন্নবী, মোঃ গিয়াসউদ্দিন, আল মামুন, মোঃ সোরাফ হোসেনসহ কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ।